বিনোদন

“ওরা আমায় মেরে ফেলেছে দিদি, বিচার চাই” সুশান্তের দিদি শ্বেতার ভিডিও পোস্টে ঘনাল রহস্য

বিজ্ঞাপন

দীর্ঘ একমাস চুপ করে থাকলেও বর্তমানে সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলার বিচারের জন্য নিরন্তর লড়াই করে যাচ্ছে তাঁর পরিবার। রিয়া চক্রবর্তী (Rhea Chakraborty) ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) আবেগঘন বার্তা পোস্ট করা, সমস্ত কিছুই করছেন সুশান্তর পরিবার। এবার সুশান্তের দিদি শ্বেতা সিং কৃতি (Shweta Singh Kriti) এমন একটি আবেগ বিহ্বল ভিডিও পোস্ট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় যা দেখে আপনার চোখের কোণে জল আসবে।

বিজ্ঞাপন

নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে এই ভিডিও দিয়ে ক্যাপশনে শ্বেতা লেখেন, “আমি ভাই কে হারিয়েছি। আমার হৃদয় দিয়ে অনবরত রক্ত পড়ে চলেছে। সত্যিটা সবার সামনে আসতে আর কতদিন সময় লাগবে? আমরা আদৌ ন্যায়বিচার পাব তো?” কোথাও যেন সন্দেহের সুর মিশেছিল এই লেখায়।

বিজ্ঞাপন

শ্বেতার পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে একটি রিয়ালিটি শোর মঞ্চে সুশান্তের আবেগঘন মুহূর্ত, যেখানে দিশা পাটানি পর্দার মহেন্দ্র সিং ধোনি কে বলছেন, ‘মাহি, পাক্কা না হামারে পাস বহত ওয়াক্ত হ্যায় না?’ শ্বেতা লিখেছেন, “ভাই পাক্কা না আমাদের হাতে অনেক সময় আছে?” তারপরের লেখাই সন্দেহ জাগিয়ে তুলেছে।

বিজ্ঞাপন

https://www.instagram.com/p/CEnw5cMBwJV/?utm_source=ig_web_copy_link

বিজ্ঞাপন

সুশান্তের দিদি লিখেছেন, “ওরা আমায় মেরে ফেলেছে দিদি, আমি এর বিচার চাই।” হঠাৎ শ্বেতা এই কথা লিখতে গেলেন কেন উঠছে প্রশ্ন। এই ভিডিও ছাড়াও নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী সুশান্ত কে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। সেই চিঠিও প্রকাশ্যে এনেছেন তার দিদি। ঠিক দুই বছর আগে নাগাল্যান্ডবাসীর জন্য মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে এক কোটি পঁচিশ লক্ষ টাকা দান করেছিলেন প্রয়াত অভিনেতা সকলের অজ্ঞাতসারে। সুশান্তের মৃত্যুর পর নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নিজের শোকবার্তায় এই কথা প্রথম প্রকাশ্যে আনেন। এই চিঠির ছবি পোস্ট করেছেন সুশান্তের (Sushant Singh Rajput) গুড়িয়া দিদি অর্থাৎ শ্বেতা‌ সিং কৃতি (Shweta Singh Kriti)।

https://www.instagram.com/p/CEnNT3XlLfy/?utm_source=ig_web_copy_link

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

Leave a Reply

Back to top button

Discover more from Khabor24x7

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading