ঠাকুরের ভোগে দেওয়া হয় পিৎজা- বার্গার! জানুন সেই মন্দিরের ঠিকানা, একবার ঘুরেই আসুন এই মন্দির থেকে
এও সম্ভব! বাতাসা, প্যাড়া, ফল-মূলের পরিবর্তে এই মন্দিরের পুজোয় অর্পণ করা হয় পিৎজা,বার্গার, স্যান্ডউইচ, ব্রাউনির মতো সব লোভনীয় খাবার। সব মন্দিরের প্রসাদ একরকম হয় না। তা বলে ঠাকুরের ভোগে পিৎজা- বার্গার!
অবাক করা এই মন্দিরের ঠিকানা ভারতের চেন্নাইয়ের পাদাপ্পাই। সেখানকার জয়দুর্গা পীঠম মন্দিরে প্রসাদ হিসাবে বিতরণ করা হয় পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, ব্রাউনির মতো নানান খাবার। এই মন্দিরে নতুন প্রজন্মের কথা মাথায় রেখেই এরকম ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এমনকি সেই সব খাবারের প্যাকটের গায়ে লেখা থাকে খাবারটি তৈরির তারিখ এবং তার মেয়াদ কবে শেষ হবে সেই তারিখ।
আদতে এটি একটি দুর্গা মন্দির। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতার নাম শ্রী শ্রীধর মহারাজ। পেশায় তিনি একজন ক্যানসার চিকিৎসক। তাই এই মন্দিরে সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হয় এবং এখানকার সব প্রসাদ ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটির সার্টিফায়েড।
শুধু তাই নয়, এই মন্দিরে প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয় জন্মদিনের কেক। মন্দিরে কোনও ভক্ত যদি তার বা তার কাছের কোনও মানুষের জন্মদিনে পুজো দিতে যান, তাহলে মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে প্রসাদ হিসেবে কেক বিতরণ করা হয়।