বিস্ময় বালক! মঙ্গল গ্রহ থেকে পৃথিবীতে এল এই বালক, তার নানান দাবী শুনে বিজ্ঞানীরাও হতবাক
মহাবিশ্বের এমন অনেক নানান প্রান্ত রয়েছে যা এখনও নানা রহস্যে ভরা। এই রহস্যের সমাধানের জন্য নানান গবেষণা চালাচ্ছেন নানান দেশের বিজ্ঞানীরা। পৃথিবী ছাড়াও আরও অন্যান্য গ্রহেও প্রাণের অস্তিত্ব মেলে কী না, তা জানার খোঁজ চলছে। আর এরই মধ্যে সামনে এল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।
জানা যাচ্ছে, রাশিয়ার এক বালক দাবী করেছে যে সে মঙ্গল গ্রহ থেকে এসেছে ও পৃথিবীতে নাকি তার পুনর্জন্ম হয়েছে। নানান প্রতিবেদনে সেই বালককে ‘বিস্ময় বালক’ নামে অভিহিত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই বালকের নাম বোরিস্কা কিপ্রিয়ানোভিচ। সে রাশিয়ার ভলগোগ্রাদের বাসিন্দা। ওই বালকের দাবী, পৃথিবীতে মানুষ হিসেবে জন্ম নেওয়ার আগে সে নাকি মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দা ছিল।
‘দ্য সান’-এর প্রতিবেদনে এই প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে মহাকাশ সম্পর্কে তার যেসমস্ত ধারণা রয়েছে, তা তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীকেও হতবাক করে দিয়েছে। ২০১৭ সালে এই বালক পৃথিবী সম্পর্কে সতর্কতা জারি করে খবরের শিরোনামে আসে। তার দাবী ছিল যে পারমাণবিক সংঘর্ষে মঙ্গল গ্রহে তার প্রজাতি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। আর পৃথিবীও সেই ধ্বংসের পথেই এগোচ্ছে। সে এও দাবী করে যে মানবজাতিকে বাঁচাতেই নাকি তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে।
বোরিস্কা নামের ওই বালকের কথায়, তার মনে আছে যে সে মঙ্গল গ্রহে একজন পাইলট ছিল। তার গ্রহ যুদ্ধে ধ্বংস হওয়ার পর সে পৃথিবীর দিকে যাত্রা করে। তার কথায়, মঙ্গলে এখনও কিছু বাসিন্দার অস্তিত্ব রয়েছে। সে এও জানায় যে মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দারা অমর হন। ৩৫ বছরের পর তাদের আর বয়স বাড়ে না।
বোরিস্কা জানায় যে মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দারা শারীরিকভাবে অনেকটাই লম্বা, প্রায় ৭ ফুট। তারা প্রযুক্তিগতভাবে খুব উন্নত ছিল। তারা মহাকাশে ভ্রমণ করতেও সক্ষম। পাশাপাশি সে এও জানায়, “আমার বয়স যখন ১৪-১৫ বছর। আমার মনে আছে যে মঙ্গল গ্রহে যুদ্ধ চলছিল। এজন্য আমাকে প্রায়ই আমার এক বন্ধুর সাথে বিমান হামলায় অংশ নিতে হত। মঙ্গল গ্রহের মহাকাশযান গোলাকার এবং খুবই জটিল”।
THE MORE YOU KNOW #DogeDay420 fact #1:
বিজ্ঞাপনThat genius kid from Russia (Boriska Kipriyanovich) who said he was a Martian confirmed #dogecoin was in fact the currency of planet Mars pic.twitter.com/quf8SMZGhL
— meme coin millionaire (@stluis_htx) April 19, 2021
ওই বালক আরও জানায় যে মিশরের গ্রেট স্ফিংসের মধ্যে এক গভীর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। আর সেই রহস্য যদি উন্মোচিত হয়, তাহলে পৃথিবীতে মানবজীবন চিরতরে বদলে যাবে। বোরিস্কা জানায় যে গিজার স্ফিংসের গোপনীয়তা যখন সকলের কাছে ফাঁস হবে, তখন পৃথিবীর জীবন আর আগের মতো থাকবে না। সে এও দাবী করে যে তার পূর্বের প্রজাতির সঙ্গে নাকি মিশরীয়দের ভালো সম্পর্ক ছিল।
বিজ্ঞাপন